• বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল, ফার্মগেট, ঢাকা – ১২১৫
  • info@frg2018.com
  • ০২-৯১৩৫৫৮৭

Online সার সুপারিশমালা

সার প্রয়োগের সঠিক সময় ও পদ্ধতি

সার প্রয়োগের সময় ও প্রয়োগ পদ্ধতির উপর সারের কার্যকারিতা বহুলাংশে নির্ভর করে এবং কার্যকারিতা বৃদ্ধির জন্য বিষয়টি অত্যন্তগুরুত্বপূর্ণ। ফসলের বিভিন্ন বৃদ্ধি স্তরে খাবারের চাহিদার পার্থক্য থাকে। বিষয়টি বিবেচনায় রেখে ফসলে সার প্রয়োগ করতে হবে। ইউরিয়া সার ছাড়া অন্যান্য সার যেহেতু ফসল বপন/রোপনের পুর্বে সাধারনত একবারেই প্রয়োগ করা হয় তাই এসব সারের ক্ষেত্রে প্রয়োগের সময় অতটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। সার প্রয়োগের সময় ও প্রয়োগ পদ্ধতি ইউরিয়া সারের ক্ষেত্রে অধিক প্রযোজ্য। কারন ইউরিয়া সহজে পানিতে গলে যায় এবং বিভিন্ন উপায়ে নষ্ট হয়। সঠিক ভাবে ব্যবহার না করা হলে প্রয়োগকৃত ইউরিয়া সারের শতকরা ৬০-৭০ ভাগ নষ্ট হয়ে যেতে পারে। ইউরিয়া ছাড়া অন্যান্য সার তেমন একটা নষ্ট হয়না এবং এসব সার জমি শেষ চাষের সময় একবারে প্রয়োগ করা যায়। সারের কার্যকারিতা বৃদ্ধির জন্য তা যথাযথ ভাবে ব্যবহার করা প্রয়োজন। সার সাধারনত তিন পদ্ধতিতে প্রয়োগ করা হয়ে থাকে, যেমন: ছিটিয়ে, স্থানীয়ভাবে এবং সার পানিতে গুলিয়ে স্প্রে করে। ছিটিয়ে সার প্রয়োগ ই সহজ ও বহুল ব্যবহৃত পদ্ধতি। তবে উদ্যান ফসলের ক্ষেত্রে স্থানীয় ভাবে সার প্রয়োগ পদ্ধতি বেশি ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

  1. ১. ধান, গম, ভুট্টা, আখ
  2. ২. পাট, মেস্তা, কেনাফ, তুলা
  3. ৩. ডাল ফসল
  4. ৪. সরিষা, বাদাম
  5. ৫. আলু, কচু
  6. ৬. আদা, হলুদ, পেঁয়াজ, রসুন
  7. ৭. অণুজীব সার প্রয়োগ
  8. ৮. জিপসাম ও দস্তা সার প্রয়োগ
  9. ৯. স্প্রে করে পাতায় সার প্রয়োগ