কৃষি পরিবেশ অঞ্চল

ভূমি ব্যবহারের ধরণ এবং কৃষি উৎপাদনের উপযোগিতা অনুযায়ী বাংলদেশকে মোট ৩০টি কৃষি পরিবেশ অঞ্চলে ভাগ করা হয়েছে। ভূ-প্রকৃতি (ভূমিরুপ ও মাটি গঠনের মূল উপাদান), মৃত্তিকার বৈশিষ্ট্য (যেমন- মৃত্তিকার বুনট, পানি ধারন ক্ষমতা, উর্বরতা ইত্যাদি), ভূমি শ্রেণি (উঁচু জমি, মাঝারি উঁচু জমি, মাঝারি নিচু জমি, নিচু জমি এবং অতি নিচু জমি) অর্থাৎ প্লাবনের গভীরতা ও স্থায়ীত্বকাল; এবং কৃষি জলবায়ু (রবি ও খরিফ মৌসুমের ব্যাপ্তি, প্রাক খরিফ ক্রান্তিকালের ব্যাপ্তি, তাপমাত্রা ইত্যাদি) এর ভিন্নতার ভিত্তিতে এ ভাগ করা হয়েছে। নিম্নে কৃষি পরিবেশ অঞ্চলগুলোর নাম প্রদত্ত হলো:

১। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-১: পুরাতন হিমালয় পাদভুমি কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-১: পুরাতন হিমালয় পাদভুমি ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি উঁচু জমি ৫৮ শতাংশ ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড় দিনাজপুর জেলার বেশিরভাগ এলাকা এবং দিনাজপুর জেলার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল। মাঝারি উঁচু জমি ৩৪ শতাংশ	২। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-২: সক্রিয় তিস্তা প্লাবনভূমি কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-২: সক্রিয় তিস্তা প্লাবনভূমি ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি মাঝারি উঁচু জমি ৭২ শতাংশ অঞ্চলটি নীলফামারী, রংপুর, লারমনিরহাট, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা জেলার খাল ও নদী সংযোগকারী এবং তৎমধ্যবর্তী সরু এলাকার অন্তর্গত।
৩। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-৩: তিস্তা সর্পিল প্লাবনভূমি কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-৩: তিস্তা সর্পিল প্লাবনভূমি ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি উঁচু জমি ৩৫ শতাংশ বৃহত্তর রংপুর জেলার অধিকাংশ এলাকা; পঞ্চগড় ও দিনাজপুর জেলার পুর্বাঞ্চল, বগুড়া জেলার উত্তরাঞ্চল এবং জয়পুরহাট, নওগাঁ ও রাজশাহী জেলার আংশিক এলাকা। মাঝারি উঁচু জমি ৫১ শতাংশ	৪। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-৪: করতোয়া-বাঙালী প্লাবনভূমি কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-৪: করতোয়া-বাঙালী প্লাবনভূমি ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি উঁচু জমি ২৩ শতাংশ বগুড়া জেলার পুর্ব অর্ধাংশ, সিরাজগঞ্জ জেলার অধিকাংশ এবং পাবনা জেলার কিয়দংশ। মাঝারি উঁচু জমি ৪৪ শতাংশ মাঝারি নিচু জমি ১৪ শতাংশ
৫। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-৫: নিম্ন আত্রাই বেসিন কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-৫: নিম্ন আত্রাই বেসিন ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি মাঝারি নিচু জমি ২১ শতাংশ অত্র অঞ্চলের অধিাকাংশ এলাকা নওগাঁ ও নাটোর জেলার অন্তর্গত এবং কিছু অংশ রাজশাহী, বগুড়া ও সিরাজগঞ্জ জেলার অন্তর্গত। নিচু জমি ৬৫ শতাংশ	৬। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-৬: নিম্ন পুর্ণভবা প্লাবনভূমি কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-৬: নিম্ন পুর্ণভবা প্লাবনভূমি ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি মাঝারি উঁচু জমি ১০ শতাংশ নওগাঁ জেলার পশ্চিমাঞ্চল এবং চাপাই নবাবগঞ্জ জেলার উত্তরাঞ্চল। নিচু জমি ৬০ শতাংশ
৭। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-৭: সক্রিয় ব্রহ্মপুত্র-যমুনা প্লাবনভূমি কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-৭: সক্রিয় ব্রহ্মপুত্র-যমুনা প্লাবনভূমি ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি মাঝারি উঁচু জমি ৩৭ শতাংশ কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, বগুড়া, সিরাজগঞ্জ, পাবনা ও মানিকগঞ্জ জেলার পুর্বাঞ্চল। ঢাকা, মুন্সিগঞ্জ, নারায়নগঞ্জ ও চাঁদপুর জেলাতেও এর কিছু অংশ বিদ্যমান। মাঝারি নিচু জমি ২০ শতাংশ	৮। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-৮: নুতন ব্রহ্মপুত্র-যমুনা প্লাবনভূমি কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-৮: নুতন ব্রহ্মপুত্র-যমুনা প্লাবনভূমি ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি উঁচু জমি ১৮ শতাংশ শেরপুর, জামালপুর ও টাঙ্গাইল জেলার পুর্বাঞ্চল; মানিকগঞ্জ, ঢাকা, মুন্সিগঞ্জ, নরায়নগঞ্জ ও গাজীপুর জেলার অংশবিশেষ এবং ময়মনসিংহ, কিশোরগঞ্জ ও নরসিংদী জেলার অন্তর্গত পুরাতনব্রম্মপুত্র চ্যানেল সংযোকারী সরু এলাকা। মাঝারি উঁচু জমি ৪২ শতাংশ মাঝারি নিচু জমি ১৯ শতাংশ
৯। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-৯: পুরাতন ব্রহ্মপুত্র প্লাবনভূমি কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-৯: পুরাতন ব্রহ্মপুত্র প্লাবনভূমি ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি উঁচু জমি ২৮ শতাংশ শেরপুর, জামালপুর, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ, নরসিংদী ও নারায়নগঞ্জ জেলার ব্যাপক এলাকা এবং ঢাকা ও গাজীপুর জেলার পুর্ব পাশের কিছু এলাকা। মাঝারি উঁচু জমি ৩৫ শতাংশ মাঝারি নিচু জমি ২০ শতাংশ	১০। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-১০: সক্রিয় গঙ্গা প্লাবনভূমি কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-১০: সক্রিয় গঙ্গা প্লাবনভূমি ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি উঁচু জমি ১২ শতাংশ অঞ্চলটি ভারত সীমান্ত এলাকা থেকে চাপাই নবাবগঞ্জ ও রাজশাহী জেলার মধ্য দিয়ে পদ্মা ও নিম্ন মেঘনা নদীর চ্যানেলের ধার ঘেসে লক্ষীপুর ও বরিশাল জেলার মেঘনা এস্টুয়ারীর মুখ পর্যন্ত বিস্তৃত। মাঝারি উঁচু জমি ৩৩ শতাংশ মাঝারি নিচু জমি ১৮ শতাংশ
১১। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-১১: উচ্চ গঙ্গা প্লাবনভূমি কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-১১: উচ্চ গঙ্গা প্লাবনভূমি ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি উঁচু জমি ৪৩ শতাংশ চাপাই নবাবগঞ্জ, রাজশাহী, পাবনার দক্ষিণাঞ্চল, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ, মাগুরা, যশোহর, সাতক্ষীরা ও খুলনা জেলাসহ নওগাঁ ও নড়াইল জেলার কিছু অংশ। মাঝারি উঁচু জমি ৩২ শতাংশ মাঝারি নিচু জমি ১২ শতাংশ	১২। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-১২: নিম্ন গঙ্গা প্লাবনভূমি কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-১২: নিম্ন গঙ্গা প্লাবনভূমি ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি উঁচু জমি ১৩ শতাংশ নাটোর, পাবনা, গোয়ালন্দ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ ও শরীয়তপুর, কুষ্টিয়ার পুর্বাঞ্চল, মাগুরা, নড়াইল, খুলনার উত্তর-পুর্বাঞ্চল, বাগেরহাট, বরিশালের উত্তরাঞ্চল, মানিকগঞ্জের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল, ঢাকা ও মুন্সিগঞ্জ জেলা। মাঝারি উঁচু জমি ২৯ শতাংশ মাঝারি নিচু জমি ৩১ শতাংশ নিচু জমি ১৪ শতাংশ
১৩। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-১৩: গঙ্গা জোয়ার প্লাবনভূমি কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-১৩: গঙ্গা জোয়ার প্লাবনভূমি ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি মাঝারি উঁচু জমি ৭৮ শতাংশ অঞ্চলটি বরিশাল, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, পটুয়াখালী, বরগুনা, বাগেরহাট, খুলনা ও সাতক্ষীরা জেলার সম্পুর্ণ অথবা বেশিরভাগ এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। খুলনা ও বাগেরহাট জেলার সংরক্ষিত বনাঞ্চল এ অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত।	১৪। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-১৪: গোপালগঞ্জ-খুলনা বিল কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-১৪: গোপালগঞ্জ-খুলনা বিল ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি মাঝারি উঁচু জমি ১৩ শতাংশ মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, নড়াইল, যশোহর, বাগেরহাট ও খুলনা জেলার অসংখ্য নি¤œ এলাকা (বেসিন) অত্র অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত। মাঝারি নিচু জমি ৪১ শতাংশ নিচু জমি ২৮ শতাংশ অতি নিচু জমি ১১ শতাংশ
১৫। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-১৫: আড়িয়াল বিল কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-১৫: আড়িয়াল বিল ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি মাঝারি উঁচু জমি ১৩ শতাংশ মুন্সিগঞ্জ ও ঢাকা জেলা। মাঝারি নিচু জমি ৭৩ শতাংশ	১৬। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-১৬: মধ্যমেঘনা প্লাবনভূমি কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-১৬: মধ্যমেঘনা প্লাবনভূমি ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি মাঝারি নিচু জমি ২৯ শতাংশ অঞ্চলটি সিলেট বেসিনের দক্ষিনাঞ্চল এবং ধলেশ্বরী ও পদ্মার সাথে মেঘনা নদীর মিলনস্থলের মধ্যবর্তী এলাকায় অবস্থিত। অঞ্চলটি কিশোরগঞ্জ, ব্রাম্মনবাড়িয়া, কুমিল্লা, চাঁদপুর, নরসিংদী, মুন্সিগঞ্জ ও নারায়নগঞ্জ জেলার অংশবিশেষ এর অন্তর্ভুক্ত। নিচু জমি ২৫ শতাংশ অতি নিচু জমি ১১ শতাংশ
১৭। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-১৭: নিম্ন মেঘনা প্লাবনভূমি কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-১৭: নিম্ন মেঘনা প্লাবনভূমি ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি উঁচু জমি ১৪ শতাংশ চাঁদপুর, লক্ষীপুর ও নোয়াখালী জেলাসমুহ। মাঝারি উঁচু জমি ২৮ শতাংশ মাঝারি নিচু জমি ৩১ শতাংশ	১৮। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-১৮: নুতন মেঘনা মোহনা প্লাবনভূমি কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-১৮: নুতন মেঘনা মোহনা প্লাবনভূমি ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি মাঝারি উঁচু জমি ৪৫ শতাংশ চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষীপুর, ভোলা, বরিশাল, পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলাসমুহ। মাঝারি নিচু জমি ৭ শতাংশ
১৯। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-১৯: পুরাতন মেঘনা মোহনা প্লাবনভূমি কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-১৯: পুরাতন মেঘনা মোহনা প্লাবনভূমি ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি মাঝারি উঁচু জমি ২৪ শতাংশ কিশোরগঞ্জ, হবিগঞ্জ, ব্রাম্মনবাড়িয়া, কুমিল্লা, চাঁদপুর, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষীপুর, নরসিংদী, নারায়নগঞ্জ, ঢাকা, শরীয়তপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ ও বরিশাল জেলাসমুহ। মাঝারি নিচু জমি 33 শতাংশ নিচু জমি 21 শতাংশ	২০। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-২০: পুর্ব সুরমা-কুশিয়ারা প্লাবনভূমি কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-২০: পুর্ব সুরমা-কুশিয়ারা প্লাবনভূমি ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি মাঝারি উঁচু জমি ২৫ শতাংশ সিলেট, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ ও হবিগঞ্জ জেলাসমুহ। মাঝারি নিচু জমি 20 শতাংশ নিচু জমি 36 শতাংশ
২১। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-২১: সিলেট বেসিন কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-২১: সিলেট বেসিন ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি মাঝারি নিচু জমি ১৯ শতাংশ অঞলটি সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ ও ব্রাম্মনবাড়িয়া জেলার অধিকাংশ এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। নিচু জমি 43 শতাংশ অতি নিচু জমি 23 শতাংশ	২২। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-২২: উত্তর-পুর্ব পাদভূমি কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-২২: উত্তর-পুর্ব পাদভূমি ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি উঁচু জমি ৩৩ শতাংশ শেরপুর, নেত্রকোনা, সুনামগঞ্জ, সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, ব্রাম্মনবাড়িয়া ও কুমিল্লা জেলাসমুহ। মাঝারি উঁচু জমি ৩১ শতাংশ মাঝারি নিচু জমি ১৬ শতাংশ নিচু জমি ৯ শতাংশ
২৩। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-২৩: চট্টগ্রাম উপকুলীয় সমভূমি কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-২৩: চট্টগ্রাম উপকুলীয় সমভূমি ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি উঁচু জমি ১৭ শতাংশ ফেনী, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলাসমুহ। মাঝারি উঁচু জমি 43 শতাংশ	২৪। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-২৫: সমতল বরেন্দ্র অঞ্চল কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-২৫: সমতল বরেন্দ্র অঞ্চল ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি উঁচু জমি ২৩ শতাংশ দিনাজপুর, গাইবান্ধা, জয়পুরহাট, বগুড়া, নওগাঁ, সিরাজগঞ্জ, রাজশাহী ও নাটোর জেলাসমুহ। মাঝারি উঁচু জমি 44 শতাংশ
২৫। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-২৬: উচ্চ বরেন্দ্র অঞ্চল কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-২৬: উচ্চ বরেন্দ্র অঞ্চল ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি উঁচু জমি ৯৩ শতাংশ রাজশাহী, চাপাই নবাবগঞ্জ ও নাটোর জেলাসমুহ।	২৬। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-২৭: উত্তর-পুর্ব বরেন্দ্র অঞ্চল কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-২৭: উত্তর-পুর্ব বরেন্দ্র অঞ্চল ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি উঁচু জমি ৩৬ শতাংশ দিনাজপুর, রংপুর, গাইবান্ধা, জয়পুরহাট ও বগুড়া জেলাসমুহ। মাঝারি উঁচু জমি 56 শতাংশ
২৭। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-২৮: মধুপুর গড় অঞ্চল কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-২৮: মধুপুর গড় অঞ্চল ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি উঁচু জমি ২৩ শতাংশ ঢাকা, গাজীপুর, নরসিংদী, নারায়নগঞ্জ, টাঙ্গাইল ও কিশোরগঞ্জ জেলাসমুহ। মাঝারি উঁচু জমি 44 শতাংশ	২৮। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-২৯: উত্তর-পুর্ব পাহাড়ী অঞ্চল কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-২৯: উত্তর-পুর্ব পাহাড়ী অঞ্চল ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি উঁচু জমি ৯২ শতাংশ প্রধানত খাগড়াছড়ি, চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল, বানদরবন, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার জেলাসমুহ। কিছু এলাকা শেরপুর,ময়মনসিংহ, সুনামগঞ্জ ও সিলেট জেলাসমুহের উত্তর সীমানা বরাবর, সিলেটের মধ্য ও দক্ষিণ-পুর্বাঞ্চল এবং ব্রাম্মনবাড়িয়া, কুমিল্লা ও ফেনী জেল
২৯। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-৩০: আখাউড়া সোপান ভূমি কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-৩০: আখাউড়া সোপান ভূমি ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি উঁচু জমি ৫৫ শতাংশ ব্রাম্মনবাড়িয়া জেলা এবং হবিগঞ্জ জেলার কিয়দংশ। মাঝারি উঁচু জমি 11 শতাংশ মাঝারি নিচু জমি 10 শতাংশ নিচু জমি 15 শতাংশ	৩০। কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-২৪: সেন্ট মার্টিন প্রবাল দ্বীপ কৃষি পরিবেশ অঞ্চল-২৪: সেন্ট মার্টিন প্রবাল দ্বীপ ভুমি শ্রেণি শতকরা পরিমাণ এলাকা ও বিস্তৃতি উঁচু জমি ৩৩ শতাংশ সেন্ট মার্টিন দ্বীপ মাঝারি উঁচু জমি 63 শতাংশ